হিমছড়িতে পর্যটকদের কাছে শীর্ষ অবস্থানের মাওই রিসোর্টে চলছে ডিসকাউন্ট!

ছুটিতে বেড়িয়ে আসার জন্য পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের তুলনা হয় না। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, সামনে বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকাল-বিকাল সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। আর রয়েছে নীল জলরাশির গর্জন। মহেশখালী, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, শাহপরী, সেন্টমার্টিন কক্সবাজারকে করেছে দৃষ্টিনন্দন ও আকরুন্ষণীয়। এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে মাতা মুহুরী, বাঁকখালী, রেজু, কুহেলিয়া ও নাফ নদী। পর্যটন, বনজসম্পদ, মৎস্য, শুঁটকি, শামুক, ঝিনুক ও সিলিকাসমৃদ্ধ বালুর জন্য কক্সবাজারের অবস্থান তাই ভ্রমণবিলাসী পর্যটকদের কাছে সবার শীর্ষে।

কক্সবাজারে পর্যটকদের আনাগোনা বেশী বলে এখানে ফাইভ স্টার হোটেল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের রিসোর্ট মোটেলসহ থাকার জন্য মনোরম পরিবেশের স্থান রয়েছে। তবে যেটা অনেকটাই অজানা সেটা হচ্ছে হিমছড়িতে ‘মাওই রিসোর্ট’।২০২১ সালের এই রিসোর্ট এর জন্ম, আর জন্ম থেকেই পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষ স্থানেই রয়েছে এই রিসোর্ট।

কিভাবে যাবেন ‘মাওই রিসোর্ট’? কক্সবাজার শহরের কলাতলী থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় সোজা হিমছড়ি,এবং সেখান থেকে আর একটু গেলেই মাওই রিসোর্ট।এই রিসোর্টের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এখানে পর্যটকদের সর্বচ্চ নিরাপত্তা প্রদান ব্যবস্থা ও রিসোর্ট গুণগত মান। রিসোর্টে পৌছালেই চোখে পরবে সাগরের সামনে বিশাল ঝাউবন এবং ডানে বামে পিছনে পাহাড়ের ঘেরা সুন্দর্রয্য। রাস্তার ওপর থেকে তাকালে গাছপালার মধ্যে যেন ছোট এক টুকরো স্বর্গ।

মাওই রিসোর্ট এর বর্ণনা স্থাপিত -২০২১ ফেব্রুয়ারি।প্রবেশপথেই দুই বিল্ডিং, এক বিশাল রেস্টুরেন্ট, রুম সংখ্যা ৫০ এর অধিক, রয়েছে জিম, সুইমিংপুল, আরো রয়েছে কম্পলিমেন্টারি বাফেট ব্রেকফাস্ট, ওয়াটার।মাওই রিসোর্ট স্টাফ সংখ্যা ৩০ এর অধিক। সকাল ১০ থেকে রাত ১১ টা অব্দি সুইমিং ব্যবস্থা।এবং কক্সবাজারে একমাত্র মাওই রিসোর্টই আপনাদের দিবে হাতের নাগালে সকল সু ব্যবস্থা। এই কারণেই পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষ স্থানেই রয়েছে এই রিসোর্ট। এখন মাওই রিসোর্ট চলছে বিশাল ডিসকাউন্ট যা শুরু হয়েছে ১৫ অক্টবর এবং থাকবে ১৫ নভেম্বর। এবং রুম ভাড়া সহজলভ্য।

মাওই রিসোর্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কথা হয় জিএম মোহাম্মদ আবু জাফর এর সাথে তিনি ডেইলি বাংলাদেশ টাইম কে বলেন,আলহামদুলিল্লাহ!!আমরা সবসময় চেস্টা করি এখানে আসা পর্যটকদের সর্বচ্চ সেবা প্রদান করার। এত অল্প সময়ের মধ্যে আমাদের মাওই রিসোর্ট ঘুরতে আসা পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হবে এটা আসলেই ভাবনার বাহিরে ছিল। বিস্তারিত ভাবে বলতে গেলে এটাই বলতে হয় যে, আমাদের ঘুরতে আসা পর্যটকদের পরিপূর্ণ পরিকল্পনা তাদের সাধ্যের মধ্যে সেবা প্রদান করা। সামনে আরো নতুন কিছু আমরা এড করব এই মাওই রিসোর্ট পর্যটকদের কথা চিন্তা করেই।সাথে সকল গুনগত মান বজায় রেখেই আমরা সেবা প্রদান করব। এবং দেশের পর্যটন শিল্পে নিজেদের সামিল রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় এগিয়ে থাকব।

নিম্মে ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করা হলো ও
বুকিং যোগাযোগ এই ফোন নম্বরগুলোতে