করোনা মহামারীতে স্বাস্থ্য খাতে অনানুষ্ঠানিক সেবাদানকারী পল্লী চিকিৎসক,হোমিও চিকিৎসক ও ফার্মেসি মালিকদের ভুমিকা: স্বীকৃতি জরুরি
মোঃ রফিকুল ইসলাম, লেখক ও উন্নয়ন কর্মী: জনস্বার্থে করোনা মহামারী পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশে সম্মুখ যোদ্ধাদের মধ্যে অন্যতম ভুমিকা রেখে আসছে অনানুষ্ঠানিক সেবা প্রদানকারী চিকিৎসকগন।করনাকালীন আমরা দেখেছি বেসরকারী হাসপাতালগুলো প্রায় বন্ধই ছিল এমনকি সরকারি সেবা ও সীমিত পরিসরে পরিচালিত হয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে চিকিৎসা অন্যতম। গ্রামীন জনগোষ্ঠীর নিরবিচ্ছিন্ন সেবায় নিয়োজিত চিকিৎসকদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি উপক্ষা করে তারা সংকটকালীন অগ্রনায়কের ভুমিকা পালন করে আসছে এ বিষয় সকলেরই জানা। তারা প্রমান করেছে দূর্যোগে ও মহামারীতে তাদের অবদান। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে অভিনন্দন জানাই। অনানুষ্ঠানিক এ মহৎ পেশায় নিয়োজিত চিকিৎসকদের উন্নয়নে সরকারী – বেসরকারী প্রচেষ্টায় তাদেরকে নিয়ে গন গবেষণা করে কিভাবে তাদের মেধা কাজে লাগিয়ে পল্লী অঞ্চলে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীকে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা যায় এবং তাদের মাধ্যমে যাতে মানুষ ভুল চিকিৎসার সম্মুখীন না হয় সে দিকে দৃস্টিপাত জরুরী। অনানুষ্ঠানিক এ মহৎ পেশার নিয়োজিত চিকিৎসকদের সংখা জরিপ, স্বীকৃতি ও উন্নত প্রশিক্ষণের মানসম্পন্ন ঔষধ বিপনে অবদানের স্বীকৃতি ও মেয়াদ উত্তীর্ন ভেজাল ঔষদ বিপননে সচেতনতা বৃদ্ধিতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা উচিৎ।